একবার বল্টু, এক আমেরিকান ও এক
জাপানি প্লেনে বিদেশ যাইতেছিল।
তো যেতে যেতে এক পর্যায়ে হঠাৎ
কোথায় যেন বিপ বিপ শব্দ হল।
তো আমেরিকান ভদ্রলোক তার
হাতের এক যায়গায় চাপ দিতেই বিপ
বিপ শব্দ থেমে গেল। আমেরিকান
বলতেসে,"আমার হাতের
নীচে মাইক্রোচিপ, এখান থেকেই
আমার বাসার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ
করা যায়।" এবার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ
ফোনের রিংটোন বেজে উঠলো।
জাপানিজ ভদ্রলোক তার
কপালে চাপ দিয়ে বলতেসে,"আমার
কপালের নীচে মাইক্রোচিপ। চাপ
দিলেই কল করা ও রিসিভ করা যায়।"
বল্টু চিন্তা করতেসে কি করা যায়,
এদের কাছে কিছুতেই হার
মানা যাবেনা। তো সে উঠেই
টয়লেটে চলে গেল এবং আসার সময়
দেখা গেল তার প্যান্টের ভেতর
থেকে পিছন দিক দিয়ে বিরাট
লম্বা ট্যিসু পেপার ঝুলতেসে।
আমেরিকান ও জাপানী তো এই
দেখে বলতেসে,"আরে বাহহ, এ
আবার কোন প্রযুক্তি?" বল্টুর
উত্তর,"ও কিছুনা, ই-মেইল আসছে,
প্রিন্ট দিতেছি।"
জাপানি প্লেনে বিদেশ যাইতেছিল।
তো যেতে যেতে এক পর্যায়ে হঠাৎ
কোথায় যেন বিপ বিপ শব্দ হল।
তো আমেরিকান ভদ্রলোক তার
হাতের এক যায়গায় চাপ দিতেই বিপ
বিপ শব্দ থেমে গেল। আমেরিকান
বলতেসে,"আমার হাতের
নীচে মাইক্রোচিপ, এখান থেকেই
আমার বাসার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ
করা যায়।" এবার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ
ফোনের রিংটোন বেজে উঠলো।
জাপানিজ ভদ্রলোক তার
কপালে চাপ দিয়ে বলতেসে,"আমার
কপালের নীচে মাইক্রোচিপ। চাপ
দিলেই কল করা ও রিসিভ করা যায়।"
বল্টু চিন্তা করতেসে কি করা যায়,
এদের কাছে কিছুতেই হার
মানা যাবেনা। তো সে উঠেই
টয়লেটে চলে গেল এবং আসার সময়
দেখা গেল তার প্যান্টের ভেতর
থেকে পিছন দিক দিয়ে বিরাট
লম্বা ট্যিসু পেপার ঝুলতেসে।
আমেরিকান ও জাপানী তো এই
দেখে বলতেসে,"আরে বাহহ, এ
আবার কোন প্রযুক্তি?" বল্টুর
উত্তর,"ও কিছুনা, ই-মেইল আসছে,
প্রিন্ট দিতেছি।"
No comments:
Post a Comment